রিজিকের ৭টি দরজা
🍀 সালাত বা নামাজ :
যে রাস্তাগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বস্তুগত ও অবস্তুগত উভয় রকমের রিজিক পৌঁছান, তার মধ্য থেকে এক নম্বর হলো নামাজ। নামাজের মাধ্যমে এবং নামাজের দাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা রিজিক পৌঁছান।
(দেখুন সূরা ত্বহা, ১৩২)
🍀 তাকওয়া বা স্রষ্টানুভূতি :
অর্থাৎ, আল্লাহ তাআলার কাছে জবাবদিহিতার ভয়ে ইসলামের বিধিবিধানকে শক্তভাবে মেনে চলা। হালাল-হারামগুলো বেছে চলা, আল্লাহকে হাজির-নাজির মনে করা যে, আল্লাহ আমার সামনে উপস্থিত, আমি কীভাবে গুনাহ করতে পারি।
(দেখুন সূরা তলাক, ২-৩)
🍀 তাওয়াক্কুল :
আল্লাহর ওপর ভরসা করা। অনুকূল হোক বা প্রতিকূল, বিপদে হোক, আনন্দে হোক—সর্বাবস্থায় আল্লাহর ওপর আস্থা রাখা, ভরসা করা, নির্ভর করা। পরিপূর্ণভাবে আল্লাহর ওপর নির্ভর করা যে, আল্লাহ আপনিই করবেন; আমার কোনো শক্তি নেই, ক্ষমতা নেই; আপনিই করেন, আপনিই করবেন।
🍀 ইসতিগফার :
প্রতিদিন বেশিব এশি আল্লাহর কাছে তাওবা করা, ক্ষমা চাওয়া। এর মাধ্যমে রিজিক আসে। হাদীসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি বেশি বেশি ইসতিগফার করবে, আল্লাহ তাকে সব সঙ্কট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন।’
(হাকিম, ৭৬৭৭)
🍀 কামাইয়ের চেষ্টা :
যেটা আমরা করি এবং রিজিকের তালাশ বলতে শুধু এটাই বুঝি ও বোঝাই। কুরআনে এসেছে, ‘অতঃপর নামাজ সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ করো।’
(সূরা জুমা, ১০)
🍀 আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা :
একটি হাদীসে এসেছে: ‘যে ব্যক্তি কামনা করে তার রিজিক প্রশস্ত করে দেওয়া হোক এবং তার আয়ু দীর্ঘ করা হোক, সে যেন তার আত্মীয়দের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখে।’
(বুখারী ৫৯৮৫)
🍀 বিবাহ করা :
কুরআনে এসেছে, ‘তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও…তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন।।..”
(সূরা নূর, ৩২)
হাদীসে এসেছে, ‘বিবাহের দ্বারা রিজিক তালাশ করো।’
(আল-মাকাসিদুল হাসানাহ, ১৬২)
তার মানে বিয়ের মাধ্যমে রিজিক আসে। তাহলে দেখুন, রিজিকের জন্য আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে ৭টি দোকান দিয়েছে; কিন্তু আমি দোকান খোলা রেখেছি শুধু একটি। কেবল ব্যবসা আর চাকরির দোকান। একটি মাত্র দোকান খোলা রেখে বলছি, ‘আল্লাহ, আমার অভাব দূর হয় না, আমার অভাব দূর করে দিন; আল্লাহ, আপনি আমার রিজিকে বরকত দান করুন, আমার রিজিক বাড়িয়ে দিন।’ বাকি ছয়টি দোকান বন্ধ রেখে আমি বলছি, আমার রিজিকের অভাব দূর হয় না!
মুহাম্মাদ আশরাফ আলী
বনগাঁও, হরিপুর, ঠাকুরগাঁও।
একুশ | বার | তেইশ
Related Images:

শিমুল মূল, কাতিলা এবং তাল মাখনা খাত্তয়ার নিয়ম
💪শিমুল মূল খাত্তয়ার নিয়ম:
💯ধারালো চাকু দিয়ে শিমুল মূলের উপরের ছাল তুলে ভিতরের সাদা অংশ কাঁচা খেতে হয় ।
💯প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১টি করে ।
💯গা ঘাটলে বা আনইজি বোধ করলে চিনি বা মধু দিয়েত্ত খেতে পারেন ।
💯এতে আপনার লিংঙ্গ শক্ত হবে মোটা হবে এবং সহবাসে সময়ত্ত বাড়বে ।
💯১০০% পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত ।
💋কাতিলা এবং তাল মাখনা খাত্তয়ার নিয়ম:
💯কাতিলা এবং তাল মাখনা পানিতে ৩ থেকে ৫ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে ইসুবগুলের ভুষির মতো শরবত করে খেতে হয় ।
💯এতে বীর্য ঘন হয় এবং বীর্যে শুক্রানুর পরিমান ব্যপক ভাবে বেড়ে যায় ।
💯আর হ্যাঁ অবশ্যই সকালে ১০টি এবং রাতে ১০টি খেজুর খাবেন । এটা খুবই জরুরী । মোটামুটি একটু ভালো মানের খেজুর হলেই চলবে । খেজুর খাত্তয়া কখনোই মিস করবেন না । কারন, খেজুর এসব পন্যের পাত্তয়ার হাজার গুন বৃদ্ধি করে । এভাবে ১০ দিন খান আপনি নিজেই চমকে যাবেন ইনশা-আল্লাহ । আর ১ মাস খেলে স্খায়ী ভাবে ফলাফল পাবেন । তবে এই কোর্স শেষ হলেত্ত প্রতিদিন অন্তত ৩ টি করে খেজুর খাবেন । তাহলে আর সারাজীবন অন্য কোন ডাক্তার দেখানো লাগবে না । এবং মেডিসিন খেতে হবে না ইনশা-আল্লাহ ।
Related Images:

অবশ্যই খারাপ সঙ্গ ত্যাগ করতে হবে, “পাপ বর্জন করতে চাইলে”।
“আর যখন তুমি তাদেরকে দেখ, যারা আমার আয়াতসমূহের ব্যাপারে উপহাসমূলক সমালোচনায় রত আছে, তুমি তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও, যতক্ষণ না তারা অন্য কথাবার্তায় লিপ্ত হয়। আর যদি শয়তান তোমাকে ভুলিয়ে দেয়, তবে স্মরণের পর যালিম সম্প্রদায়ের সাথে বসো না।” – (সুরা : আনআম, আয়াত : ৬৮)
“আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মানুষ তার বন্ধুর ধ্যান-ধারণার অনুসারী হয়ে থাকে। সুতরাং তোমাদের সকলেরই খেয়াল রাখা উচিত সে কার সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করছে।” – (তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৮)
“হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গী হও।” – (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৯)
“তুমি মুমিন ছাড়া অন্য কারো সঙ্গী হবে না এবং তোমার খাদ্য যেন পরহেজগার লোকে খায়।” – (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৮৩২)
বনি ইসরাঈলের ৯৯টি হত্যাকারীর তাওবা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, “তুমি যে গ্রামে ছিলে তা একটি মন্দ গ্রাম। সেখান থেকে তুমি বের হয়ে অমুক উত্তম গ্রামের দিকে গমন করো। ওই গ্রামে এমন কিছু লোক আছে, যারা আল্লাহর ইবাদত করে। সুতরাং সেখানে গিয়ে তাদের সঙ্গে তুমি তোমার রবের ইবাদত করো। আর তুমি তোমার দেশে ফিরে এসো না। কেননা সেটা মন্দ এলাকা।” – (বায়হাকি, শুআবুল ঈমান: ৭০৬৬)
যারা ভালো হওয়ার নয়, তাদের সঙ্গ ছাড়তে হবে।
এটি পবিত্র কোরআনের নির্দেশ, তাই মেনেও চলতে হবে।
আল্লাহ তাওফিক দান করুন। আমিন।
Related Images:

ইংরেজি শেখার পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন
https://www.oxfordlearnersdictionaries.com/
https://quiltbot.com/
Related Images:

- « Previous Page
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- …
- 34
- Next Page »