ধার্মিক মহিলা বিয়ে করার নির্দেশ
আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ নারীদেরকে (সাধারণত) চারটি বিষয় দেখে বিয়ে করা হয়। তার ধন-সম্পদ, বংশমর্যাদা, তার রূপসৌন্দর্য এবং তার দ্বীনদারী। তবে তুমি দ্বীনদার নারী বিয়ে করো। অন্যথায় তুমি লাঞ্ছিত হবে।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ২০৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
- নারী হচ্ছে এমন জাতি যারা বুদ্ধিমান লোককে মুহুর্তে বোকা লোকে পরিণত করতে সক্ষম। খেয়াল করলে দেখবেন, বড় বড় টার্গেট ধরার জন্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলো “নারী এজেন্ট” নিয়োগ দেয়। যাকে বলা হয় “হানিট্রাপ”।
- ইবলিশ শয়তান চাইলে আদম (আঃ) কে সরাসরি কুপরামর্শ দিতে পারতো। কিন্তু তা না করে সে আদম (আঃ)-কে ঘায়েল করার জন্য হাওয়া (আঃ)-এর মাধ্যমে নিষিদ্ধ গাছের ফল খেতে সুপারিশ করিয়েছিল।
- পুরুষ মানুষ যতবড় পরহেজগার হউক না কেন তার হিজাবী বউ যদি টিকটক, বিগ বস মডেল হয় তাহলে সেই লোক ও তার সন্তানদের জন্য সমূহ বি’পদ।
শুধু পর্দা করলেই কি দ্বীনদার হওয়া যায়?
- না। শুধু পর্দা করলেই দ্বীনদার হওয়া যায় না। অনেক মেয়ে বিয়ের আগে পর্দা করে সামাজিক কারণে, কেউ আবার পর্দা করে লোক দেখানোর জন্য। এরা আসলে প্রকৃত দ্বীনদার নয়। এরা দ্বীন থেকে টাকা-পয়সাকে বেশি প্রাধাণ্য দেয়। আর প্রকৃত দ্বীনদার নারী কখনো টাকা পয়সাকে দ্বীনের উপর প্রাধান্য দেয় না।
- দ্বীন এর জ্ঞান গ্রহন এবং তা নিজ জীবনে প্রযোগ যে করতে পারে সেই দ্বীনদার।
তবে নিজে দ্বীনদার না হয়ে, নামাজ-রোজার ধারে কাছে না ঘেষে দ্বীনদার নামাজী বউ খোজা কোনোভাবেই যুক্তিযুক্ত নয়। আগে নিজেকে দ্বীনদান বানান পরে দ্বীনদারী স্ত্রী খুজুন। ?
Related Images:
