বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, হেমন্তকাল | ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার | রাত ১২:৩২
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

সুখী মানুষদের কথা শোনার মধ্যেও একটা সুখ আছে।

নভেম্বর ১৩, ২০২১ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

একজন মহিলা মারা গিয়েছেন। ইমাম সাহেব জানালেন, ভদ্রমহিলার স্বামী আপনাদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলবেন।ভদ্র লোক – সত্তরোর্ধ্ব বয়স্ক। সাদা পাঞ্জাবি পরা, দাঁড়িগুলোও ধবধবে সাদা। শুরু করলেন…

আসসালামু-আলাইকুম,
আপনারা হয়ত আমাকে চিনবেন না। আমি এলাকাতে নতুন এসেছি। আমার স্ত্রী আজ সকালে ফজরের নামাজের পর আল্লাহর কাছে চলে গেছেন।

  • আমরা একসাথে গত ৪৫ বছর ধরে সংসার করছি। একটা ছোট সরকারী চাকরী দিয়ে আমি সংসার জীবন শুরু করেছিলাম। সারাজীবন চেষ্টা করেছি সৎ থাকার জন্য।
  • সৎ থাকার কারণে আয়ও ছিল খুব সামান্য। আমাদের তিন ছেলে এবং দুই মেয়ে ছিল। গ্রামের বাড়িতে বাবা-মাকেও কিছু টাকা পাঠাতে হতো। কখনো কখনো মাস শেষ হওয়ার আগে আমার বেতনের টাকা ফুরিয়ে যেত।
  • আমার সহকর্মীদের মধ্যে আমিই সবচেয়ে গরীব ছিলাম। কিন্তু আমার স্ত্রীর কারণে আমি এটা কখনোই উপলব্ধি করতে পারিনি। উনি যে কিভাবে সবকিছু ম্যানেজ করতেন একমাত্র উনিই জানেন।
  • আমার সাধ্যের বাইরে জীবনে কখনো কোনদিন উনি কিছু দাবি করেননি। জীবনে কখনো আমাকে এটা বলেন নি যে, আপনি আমাকে এটা দিলেন না, ওটা দিলেন না। কখনো আমাকে আমার সামর্থ্য নিয়ে কষ্ট দিয়ে উনি কোনো কথা বলেননি। আজীবন ওনাকে শুধু সন্তুষ্টই দেখেছি।
  • আমার বাবা-মা মারা যাওয়ার আগের শেষের ৪-৫ বছর আমার সাথেই থাকতেন। আমার স্ত্রী আমার মা-বাবারও যথেষ্ট খেদমত করেছেন। কখনো আমাকে এটা বলেন নি যে, আপনার মা-বাবার খেদমত করা আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না।
  • সত্যি কথা বলতে পেনশনের টাকা পাওয়ার পর হজে নিয়ে যাওয়া ছাড়া আমি উনাকে তেমন কিছুই দিতে পারিনি। তারপরও উনি কোনদিন আমাকে কষ্ট দিয়ে কথা বলেননি।
  • আমার স্ত্রী একজন নেককার মানুষ ছিলেন। উনি উত্তম আচরণের অধিকারী ছিলেন। আত্মীয়তার হক রক্ষা করেছেন।
  • পরোপকারী ছিলেন, স্বামী-সন্তানদের হক আদায় করেছেন। উনাকে আমি কখনো কোন নামায কাযা করতে দেখিনি, আজীবন পর্দা রক্ষা করে চলেছেন। উনি ধৈর্যশীল ছিলেন এবং অল্পে সন্তুষ্ট ছিলেন।

এক নাগাড়ে কথাগুলো বলে ভদ্রলোক একটু দম নেওয়ার জন্য থামলেন।
এরপর আবার বলতে শুরু করলেন,

  • আমি আসলে আমার স্ত্রীর হয়ে আপনাদের কাছে মাফ চাওয়ার জন্য এখানে কথা বলছি না। যে নারী ৪৫ বছর ধরে তার স্বামী-সন্তান এবং আত্মীয়দের হক রক্ষা করে চলেছেন তিনি অন্য কারো হক নষ্ট করতে পারেন না।
  • একজন জান্নাতি নারীর মধ্যে যা যা বৈশিষ্ট্য থাকা প্রয়োজন তার সবই আমার স্ত্রীর মাঝে ছিল। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ উনাকে জান্নাত নসিব করবেন।
  • আমি নিজে জান্নাতে যেতে পারবো কিনা আমি জানি না। আপনারা শুধু এই দোয়া করবেন আমি যেন আমার স্ত্রীর সাথে জান্নাতে একত্রিত হতে পারি।
  • আর আপনারা সাক্ষী থাকেন আমি আমার স্ত্রীর উপর পুরোপুরি সন্তুষ্ট। আল্লাহ যেন উনাকে মাফ করে দেন।
    পুরো মসজিদ ভর্তি মুসল্লী একসাথে বলে উঠল আমিন, আমিন, আমিন।

সাধারণত জানাজার নামাজের আগে মৃতের লোকজন সর্বোচ্চ ৩০ সেকেন্ড থেকে এক মিনিটের বক্তব্য দেন। এই ভদ্রলোক টানা চার-পাঁচ মিনিট তার স্ত্রী সম্পর্কে বললেন। কোন মুসল্লী এতোটুকু বিরক্তি প্রকাশ করলেন না। সবাই মন্ত্রমুগ্ধের মতো একজন জান্নাতি নারীর কথা শুনলেন।

হাদিসে এসেছে, একজন মুমিনের জীবনে তার রবের তরফ থেকে সর্বোত্তম রিযিক হচ্ছে একজন নেককার স্ত্রী। এই ভদ্রলোকের কথা যেন সরাসরি এই হাদীসের প্রমাণ।

হে আল্লাহ, রাহমানুর রাহিম আপনি প্রত্যেককে এমন নেককার স্ত্রী দান করুন ❤

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, সংসার জীবন, সুখি পরিবার Tagged With: আত্মীয়তার হক, আমিন, উত্তম আচরণ, জান্নাত, জান্নাতী, নামায কাযা, নেককার মানুষ, নেককার স্ত্রী, নেককার স্বামী এবং স্ত্রী, পরোপকারী, পর্দা, পেনশন, মুসল্লী, রিযিক, সরকারী চাকরী, সর্বোত্তম রিযিক, সংসার জীবন, হাদীসের প্রমাণ

আপনার পরিবারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কে?

নভেম্বর ১০, ২০২১ by Shahana Akhter Leave a Comment (Edit)

ছোটবেলায় মাকে দেখতাম, মাছের মাথাটা সবসময় আব্বার প্লেটে দিতে। খুব ছোটবেলা থেকেই বুঝতাম যে তিনি এই পরিবারের প্রথম শ্রেণীর মানুষ। তিনি যখন ঘুমাতেন, তখন আমরা উচ্চস্বরে কথা বলতাম না। তার সিদ্ধান্ত পছন্দ না হলে, তার সঙ্গে উচ্চস্বরে কথা বলার সাহস কখনই তৈরি হয়নি।

আবার দাদা-দাদী যখন বেড়াতে আসতেন, তখন মাকে দেখতাম আব্বার কিছু কিছু সুবিধা কমিয়ে দিতে। এটুকু ধারণা মা পরিষ্কার তৈরি করেছিলেন যে, সিনিয়ররা জুনিয়রদের চেয়ে অধিক শ্রদ্ধাভাজন এবং অধিক সুবিধা পাওয়ার অধিকার রাখেন।

বাসায় সার্বক্ষণিক মায়ের সাহায্যকারী মানুষ থাকলেও ১০ বছর বয়স থেকেই নিজের কাপড় নিজেই ধুয়েছি, খাওয়ার পর নিজের প্লেট ধুয়ে রেখেছি। আমার মায়ের কড়া নিষেধ ছিল যে সেই সাহায্যকারীকে আমরা কেউ কোন কাজ করতে বলতে পারবো না। সে শুধু মায়ের কথা ও তার দেয়া কাজ করবে!! নিজের প্রতিটি কাজ নিজেকেই করতে হতো।

এখন অবস্থা পাল্টেছে।

যে কোন বাবা-মাকেই যদি জিজ্ঞাসা করা হয়, আপনার পরিবারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কে? তারা নিঃসন্দেহে বলবে, তাদের সন্তান। তাদের সন্তান সোনার টুকরা, হীরার টুকরা, প্লাটিনামের টুকরা। যদি প্রশ্ন করা হয়, কেন তারা এতটা গুরুত্বপূর্ণ, তারা এমন কি কাজ করেছে যে তারা এতটা গুরুত্বপূর্ণ। কেউ সদুত্তর দিতে পারবে না। তারা কোন কারণ ছাড়াই, কোন যোগ্যতা অর্জন ছাড়াই পরিবারের প্রথম শ্রেণীর সদস্য!! ?

আমাদের সমস্যার জায়গা এখানেই। কোন অফিসে যদি এমডির পরিবর্তে জুনিয়র অফিসার বেশি গুরুত্ব পায়, তাহলে ঐ অফিসের শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে। যদি আর্মি জেনারেলের চেয়ে তার অধীনস্থ সৈন্যরা বেশি গুরুত্ব পায়। তাহলে ঐ আর্মি দিয়ে যুদ্ধ জয় সম্ভব না।

আমাদের সন্তানরা জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই বুঝতে পারে, তারা পরিবারের প্রথম শ্রেণীর সদস্য, তাদের সুযোগ সুবিধা দেখার জন্যই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাদের বাবা-মাকে, যারা এই পরিবারের দ্বিতীয় শ্রেণির সদস্য। এবং তাদের নানা-নানী, দাদা-দাদীরা তৃতীয় শ্রেণির সদস্য!!

সন্তান যখন দেখবে, সে কোন যোগ্যতা অর্জন ছাড়াই এই পরিবারের প্রথম শ্রেণীর সদস্য, তখন সে এমনকি যোগ্যতা অর্জন করতেও চাইবে না। পরিবারে বাবা-মার অবস্থান সম্পর্কে, তাদের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে ভুল ধারণা তৈরি হবে। দাদা-দাদীর সঙ্গে, নানা-নানীর সঙ্গে কিভাবে কথা বলতে হয়, এগুলো শিখবে না। সমাজের বয়োজ্যেষ্ঠদের সঙ্গে কিভাবে কথা বলতে হয় শিখবে না, কারণ সে তো জন্মগতভাবে প্রথম শ্রেণীর সুবিধাভোগী ব্যক্তি। এখন মাঝে মাঝেই শোনা যায়, সন্তান মা-বাবার সঙ্গে জেদ করছে, তাকে কেন দামী মোবাইল ফোন কিনে দেওয়া হচ্ছে না, দামী ল্যাপটপ কিনে দেওয়া হচ্ছে না,…………………………।

তারা এরকম করবে এটাই স্বাভাবিক, কারণ তারা এটা জেনে বা দেখে বড় হচ্ছে যে – তাদের সুবিধা দেওয়াই তাদের বাবা-মার দায়িত্ব। তারা কিভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করবে এটা তাদের ব্যাপার। বাবা-মা এখন আর চায় না যে তাদের সন্তান একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হোক। বাবা-মা তাদের সন্তানদের তাদের সামাজিক অবস্থান সম্পর্কে কখনই জানান না, সামাজিক দায়বদ্ধতা সম্পর্কে কখনো কিছু বলেন না। শুধু বলেন, বেটা/মা তোকে বিসিএস ক্যাডার হতে হবে, ডাক্তার হতে হবে, ইন্জিনিয়ার হতে হবে।

কতজন বাবা-মা আছে যে তাদের সন্তানদের বলে, বাবা/মা তোরা ভালো মানুষ হ?? সামাজিক দায়িত্ববোধ শূন্য, সামাজিক সম্পর্ক শূন্য এইসব ছেলেমেয়েরা সমাজকে, আমাদের সংস্কৃতিকে কিভাবে উপরে তুলবে?? এরা বরং যে কোন সময় সুবিধাজনক প্লাটফর্মে নিজেদেরকে শোষিত হতে দিতে অহংকার করবে। কোনটা লজ্জাবোধের বিষয়, কোনটা অহংকারের বিষয় – পার্থক্য তৈরি করতে পারবে না।

বাবা-মার প্রাথমিক দায়িত্ব সন্তানকে বিশাল চাকুরীজীবি বানানো না। বাবা-মার প্রাথমিক দায়িত্ব সন্তানকে একজন দায়িত্বশীল, বিবেকবান, সহানুভূতিশীল নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে জীবন দক্ষতা (life skill) শেখানো যেন নিজের কাজ নিজে করতে পারে!!

আপনার পরিবারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি আপনার সন্তান হওয়া উচিত না।

Related Images:

Shahana Akhter
www.bn.bdtopten.com/author/shahanaa/

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সংগৃহীত, সুখি পরিবার Tagged With: ইন্জিনিয়ার, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, ডাক্তার, দায়িত্বশীল, প্রথম শ্রেণীর সদস্য, বিবেকবান, বিসিএস ক্যাডার, সহানুভূতিশীল নাগরিক

গরম পানির উপকারীতা

নভেম্বর ৭, ২০২১ by Shahana Akhter Leave a Comment (Edit)

একদল জাপানি চিকিৎসক নিশ্চিত করেছেন যে কয়েকটি স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধানে গরম পানি ১০০% কার্যকরঃ

  • ০১. মাইগ্রেন
  • ০২. উচ্চ রক্তচাপ
  • ০৩. নিম্ন রক্তচাপ
  • ০৪. জয়েন্ট এর ব্যথা
  • ০৫. হঠাৎ হৃৎস্পন্দন বৃদ্ধি এবং হ্রাস
  • ০৭. কোলেস্টেরলের মাত্রা
  • ০৮. কাশি
  • ০৯. শারীরিক অস্বস্তি
  • ১০. গাটের ব্যথা
  • ১১. হাঁপানি
  • ১২. কাশি
  • ১৩. শিরায় বাধা
  • ১৪. জরায়ু ও মূত্র সম্পর্কিত রোগ
  • ১৫. পেটের সমস্যা
  • ১৬. ক্ষুধার সমস্যা
  • ১৭. মাথা ব্যথা

কীভাবে গরম পানি পান করবেন?

নিয়মিত রাত ১০-১১টার মধ্যে ঘুমিয়ে খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে প্রায় ২ গ্লাস গরম পানি পান করতে হবে, প্রথম দিকে ২ গ্লাস পানি পান করতে সক্ষম নাও হতে পারে কেউ তবে আস্তে আস্তে এটি করতে পারবে।

বিঃদ্রঃ: গরম পানি পান করার পরে ৪৫ মিনিট কোনো কিছুই খাওয়া যাবে না।

গরম পানি থেরাপি যুক্তি সঙ্গত সময়ের মধ্যে যে সমস্ত স্বাস্থ্য সমস্যাগুলির সমাধান করবে, নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো : –

  • ৩০ দিনের মধ্যে ডায়াবেটিস
  • ৩০ দিনের মধ্যে রক্তচাপ
  • ১০ দিনের মধ্যে পেটের সমস্যা
  • ০৯ মাসের মধ্যে সমস্ত ধরণের ক্যান্সার
  • ০৬ মাসের মধ্যে শিরার বাধার সমস্যা
  • ১০ দিনের মধ্যে ক্ষুধা জাতীয় সমস্যা
  • ১০ দিনের মধ্যে জরায়ু এবং এর সম্পর্কিত রোগগুলি
  • ১০ দিনের মধ্যে নাক, কান এবং গলার সমস্যা
  • ১৫ দিনের মধ্যে মহিলাদের সমস্যা
  • ৩০ দিনের মধ্যে হৃদরোগ জাতীয় সমস্যা
  • ০৩ দিনর মধ্যে মাথা ব্যাথা / মাইগ্রেন সমস্যা
  • ০৪ মাসের মধ্যে কোলেস্টেরল সমস্যা
  • ০৯ মাসের মধ্যে মৃগী এবং পক্ষাঘাত সমস্যা
  • ০৪ মাসের মধ্যে হাঁপানি সমস্যা

বৃদ্ধ বয়সে ঠান্ডা পানি পান করা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে!

  • ঠান্ডা পানি হার্টের ৪টি শিরা বন্ধ করে দেয় এবং হার্ট অ্যাটাকের কারণ হয়। হার্ট অ্যাটাকের মূল কারণ হ’ল কোল্ড ড্রিঙ্কস।
  • এটি লিভারেও সমস্যা তৈরি করে। এটি লিভারের সাথে ফ্যাট আটকে রাখে। লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টের অপেক্ষায় থাকা বেশিরভাগ মানুষ ঠান্ডা পানি পান করার কারণে এর শিকার হয়েছেন।
  • ঠান্ডা পানি পেটের অভ্যন্তরীণ দেয়ালকে প্রভাবিত করে। এটি বৃহত অন্ত্রকে প্রভাবিত করে এবং ফলস্বরূপ ক্যান্সারে রুপ নেয়।

Related Images:

Shahana Akhter
www.bn.bdtopten.com/author/shahanaa/

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্য টিপস, স্বাস্থ্য সেবা Tagged With: কোলেস্টেরল, ক্যান্সার, গরম পানি, ডায়াবেটিস, পক্ষাঘাত, পেটের সমস্যা, ফ্যাট, মাইগ্রেন, মাথা ব্যাথা, মৃগী, রক্তচাপ, লিভার ফ্যাট, হাঁপানি, হার্ট অ্যাটাক, হার্ট অ্যাটাকের কারণ, হৃদরোগ

সাধারণ মুসলমানদের হকসমূহ কি?

অক্টোবর ২৮, ২০২১ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

সাধারণ মুসলমানদের হকসমূহঃ

  • ১. মুসলমান ভাইয়ের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করবে।
  • ২. সে কাঁদলে তার প্রতি দয়া করবে।
  • ৩. তার দোষ-ত্রুটি গোপন করবে। ইসলাহের জন্য বলতে হলে গোপনে বলবে।
  • ৪. তার ওজর-আপত্তি মেনে নিবে।
  • ৫. তার কষ্ট লাঘব করবে।
  • ৬. সব সময় তার কল্যাণ কামনা করবে।
  • ৭. তার দেখাশোনা করবে ও তাকে ভালোবাসবে।
  • ৮. তার দায়িত্বের ক্ষেত্রে ছাড় দিবে।
  • ৯. অসুস্থ হলে সেবা-শুশ্রূষা করবে।
  • ১০. মৃত্যুবরণ করলে জানাযায় অংশ নিবে।
  • ১১. তার দা’ওয়াত কবুল করবে। কোন বিষয়ে সাহায্য চাইলে তাউফীক থাকলে সাহায্য করবে।
  • ১২. ওজর না থাকলে তার হাদিয়া কবুল করবে।
  • ১৩. তার সদাচরণের প্রতিদান দিবে।
  • ১৪. তার নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করবে। প্রয়োজন হলে তাকে সাহায্য করবে।
  • ১৫. তার পরিবার-পরিজনের হেফাযত করবে।
  • ১৬. তার অভাব মোচন করবে।
  • ১৭. তার ভালো আবেদন পূরণ করবে।
  • ১৮. তার বৈধ সুপারিশ গ্রহণ করবে।
  • ১৯. তার বৈধ আশা পূরণ করবে।
  • ২০. সে হাঁচি দিয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বললে উত্তরে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলবে।
  • ২১. তার হারানো জিনিস পেলে তার কাছে পৌঁছে দিবে।
  • ২২. তার সালামের উত্তর তাকে শুনিয়ে দিবে।
  • ২৩. নম্রতার সাথে ও হাসিমুখে তার সাথে কথা বলবে। তার প্রতি সদাচরণ করবে।
  • ২৪. তোমার উপর ভরসা করে কসম খেলে তা পূরণ করবে।
  • ২৫. তার উপর কেউ জুলুম করলে তাকে সাহায্য করবে। সে কারো উপর জুলুম করলে তাকে বাধা দিবে।
  • ২৬. তার প্রতি ভালোবাসা পোষণ করবে। শত্রুতা করবে না।
  • ২৭. তাকে লাঞ্ছিত করবে না। যে জিনিস নিজের জন্য পছন্দ করো, তা তার জন্যও পছন্দ করবে।
  • ২৮. সাক্ষাত হলে সালাম করবে, সম্ভব হলে মুসাফাহা করবে।
  • ২৯. ঘটনাচক্রে পরস্পরে মনোমালিন্য হলে তিন দিনের বেশি কথা বন্ধ রাখবে না।
  • ৩০. তার প্রতি মন্দ ধারণা পোষণ করবে না।
  • ৩১. তার প্রতি হিংসা ও বিদ্বেষ পোষণ করবে না।
  • ৩২. সামর্থ্যানুযায়ী সৎ কাজে আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধ করবে।
  • ৩৩. ছোটদের প্রতি স্নেহ ও বড়দের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করবে।
  • ৩৪. দু’জন মুসলমানের মাঝে কলহ হলে তাদেরকে পরস্পরে মিলিয়ে দিবে।
  • ৩৫. তার গীবত করবে না।
  • ৩৬. তার ধন সম্পদ বা মান-সম্মানের কোন ক্ষতি করবে না।
  • ৩৭. যদি বাহনে আরোহণ করতে না পারে বা বাহনের উপর সামানাপত্র উঠাতে না পারে, তাহলে তার সহায়তা করবে।
  • ৩৮. তাকে তুলে দিয়ে তার স্থানে বসবে না।
  • ৩৯. তৃতীয় ব্যক্তিকে একা ছেড়ে দু’জনে কথা বলবে না।
  • ৪০.  আল্লাহর কাছে তার জন্য দোয়া করবে।

 

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: অফার, ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিশু সুরক্ষা, সংগৃহীত Tagged With: অভাব মোচন, আলহামদুলিল্লাহ, ইয়ারহামুকাল্লাহ, ওজর-আপত্তি, কল্যাণ কামনা, কষ্ট লাঘব, কামনা, জানাযা, জুলুম, দোষ-ত্রুটি, নম্রতা, পছন্দ, বৈধ, বৈধ আশা, বৈধ সুপারিশ, ভাইয়ের ভুল-ত্রুটি, ভালোবাসা, মুসলমান ভাই, মুসলমানদের হক, শুকরিয়া, সদাচরণ, সালামের উত্তর, সাহায্য, সেবা-শুশ্রূষা, হকসমূহ, হাদিয়া, হারানো জিনিস, হেফাযত

❣️ কথা কিভাবে বলতে হবে ?

অক্টোবর ২৭, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

কিভাবে কথা বলতে হবে, পবিত্র কোরআনের কাছ থেকে শিখিঃ

১. কথা বলার পূর্বে সালাম দেয়া।
নূরঃ ৬১

২. সতর্কতার সাথে কথা বলা (কেননা প্রতিটি কথা রেকর্ড হয়)
ক্বফঃ ১৮

৩. সুন্দরভাবে ও উত্তমরূপে কথা বলা।
বাক্বারাহঃ ৮৩

৪. অনর্থক ও বাজে কথা পরিহার করা।
নূরঃ ৩

৫. কন্ঠস্বর নিচু করে কথা বলা।
সূরা লুকমানঃ ১৯ হুজুরাতঃ ২ – ৩

৬. বুদ্ধি খাটিয়ে কথা বলা।
নামলঃ ১২৫

৭. সঠিক কথা বলা ও পাপ মোচনের দোয়ার উন্মুক্ত করা।
আহযাবঃ ৭১ – ৭২

৮. গাধার মত কর্কশ স্বরে কথা না বলা।
লুকমানঃ ১৯

৯. উত্তম কথা বলে শত্রুকেও বন্ধুতে পরিণত করা।
হা- মীম সাজদাহঃ৩৪

১০. উত্তম কথায় দাওয়াত দেয়া।
হা- মীম সাজদাহঃ৩৪

১১. (ঈমানদারদের) কথা ও কাজ এক হওয়া।
ছফঃ ২

১২. পরিবারের সদস্যদের প্রতি ক্ষমারনীতি অবলম্বন করা ।
আ’রাফঃ ১৯৯

১৩. মেয়েরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা।
আহযাবঃ ৩২

১৪.মূর্খ ও অজ্ঞদের সাধ্যমত এড়িয়ে চলা।
ফুরকানঃ ৬৩

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ’লা আমাদেরকে নির্দেশ মোতাবেক চলার তাউফিক দান করুন…আমিন।❣️❣️

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: অফার, ইসলাম, জনসচেতনতা, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিশু সুরক্ষা, সংগৃহীত, সুখি পরিবার Tagged With: আকর্ষণীয়ও কোমল, আহযাব, ঈমানদার, উত্তম কথা, কর্কশ স্বর, কিভাবে কথা বলতে হবে, ক্বফ, ক্ষমারনীতি, নামল, নূর, ফুরকান, বাক্বারাহ, মূর্খ ও অজ্ঞ, সূরা লুকমান, হা- মীম সাজদাহ, হুজুরাত

  • « Previous Page
  • 1
  • …
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • …
  • 22
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর5:25 AM
    সূর্যোদয়6:32 AM
    জোহর11:53 AM
    আসর3:37 PM
    মাগরিব5:13 PM
    ইশা6:20 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

মানুষের সুবিধাবাদী চরিত্র সম্পর্কে পবিত্র কোরআনের আয়াতসমূহ।

যখন মানুষ বিপদে পড়ে, তখন এক রকম কথা বলে আবার বিপদমুক্ত হলে তার আসল চরিত্র প্রকাশ পায়। হুমায়ূন আহমেদ তাঁর আত্মজীবনীতে এক লোকের ইউটার্নের একটি ঘটনা উল্লেখ করেন। “আমি একজন ঘোরতর নাস্তিককে চিনতাম, তার ঠোঁটে একবার একটা গ্রোথের মতো হলো। ডাক্তাররা সন্দেহ করলেন ক্যানসার। সঙ্গে সঙ্গে সেই নাস্তিক পুরোপুরি আস্তিক হয়ে গেলেন। তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে যান। বায়োপসির পর ধরা পড়ল গ্রোথের ধরন খারাপ […]

Copyright © 2025