ADHD (Attention Deficit Hyperactivity Disorder). এটি একটি মেডিক্যাল সমস্যা যা অনেক অভিভাবক খেয়াল করেন না। খুব ছোট বেলা থেকেই এই রোগ হতে পারে আর চিকিৎসা না করালে জটিল হতে পারে।
এডিএইচডি শিশুদের চঞ্চলতা কমানোর ১০টি উপায়
Related Images:

বিডি টপ টেন
ADHD (Attention Deficit Hyperactivity Disorder). এটি একটি মেডিক্যাল সমস্যা যা অনেক অভিভাবক খেয়াল করেন না। খুব ছোট বেলা থেকেই এই রোগ হতে পারে আর চিকিৎসা না করালে জটিল হতে পারে।
এডিএইচডি শিশুদের চঞ্চলতা কমানোর ১০টি উপায়
গুড মর্নিং এসোসিয়েশন একটি সচেতন সামাজিক সংগঠন। সবাইকে নিয়ে সুস্থ থাকার প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। বাগানে যারা হাটে তারা, যারা হাটে না তাদেরকেও ডেকে এনে সুস্থ থাকার এই প্রচেষ্টায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। একজন প্রশিক্ষিত প্রশিক্ষকের মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিকভাবে আত্মিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য ইয়োগাচর্চা অব্যাহত রেখেছেন। আমি আশা করি সবাই ভাল আছেন।
সুস্থ থাকার জন্য সচেতনতা দরকার। পরিবেশ সচেতনতা দরকার, খাবার সম্পর্কে সচেতনতা দরকার, লাইফ স্টাইল সম্পর্কে সচেতনতা দরকার।
সবচেয়ে বেশি দরকার অক্সিজেন:
শারীরিক ব্যায়াম দরকার, বয়স অনুযায়ী উপযোগী ব্যায়াম দরকার, শারীরিক ব্যায়াম, মানসিক ব্যায়াম দরকার, ভালো চিন্তা করুন, আত্মিক ব্যায়াম করুন, মানুষ শুধু দেহ সর্বস্ব জীব নয়, তাই আত্মার খোরাক দিতে হবে, সেটা হলো স্রষ্টার ইবাদত। সুস্থ থাকতে হলে স্রষ্টার ইবাদত করতে হবে।
সভ্যতার রোগ: ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে আমরা যে সকল রোগ অর্জন করেছি, যেমন: ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, বাত-ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক আলসার, লিভার রোগ, কিডনি রোগ, হৃদ রোগ, স্ট্রোক ,প্যারালাইসিস ইত্যাদি। ভুল খাদ্যাভ্যাস, ভুল জীবন চর্চার মাধ্যমে মানুষ অধিকাংশ রোগ অর্জন করে।
অতিরিক্ত রিচ ফুড, অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত প্রাণীজ আমিষ, দীর্ঘদিন ধরে ভক্ষণ করলে সে অনেক রোগ অর্জন করতে পারে। তাহলে সুস্থ থাকার জন্য এ সকল রিচ ফুড বর্জন করতে হবে।
সভ্য মানুষদের অসভ্য আচরণের কারণে আমরা অনেক রোগে আক্রান্ত হচ্ছি। খাদ্যে ভেজাল এক ভয়াবহ মহামারী আমরা মোকাবেলা করছি। মাছে ফরমালিন, ফলে কার্বাইড, মুড়িতে ইউরিয়া, সকল খাবারের সংরক্ষণের নামে কেমিক্যাল এর ব্যবহার।
অধিক মুনাফা লাভের জন্য মানুষের অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে। সমাজে আমরা সবাই একে অপরের উপর নির্ভরশীল। দুধওয়ালা মাছ কিনে, মাছ বিক্রেতা চাল কিনে, চাল বিক্রেতা ঔষধ কিনে , ঔষধ বিক্রেতা ফল কিনে। এটা একটা চক্র সুতরাং অনৈতিক চর্চা দ্বারা আমরা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।
দরকার সামাজিক সচেতনতা
দরকার সামাজিক আন্দোলন
সুস্থ থাকার জন্য প্রকৃতির কাছে আসুন
প্রাকৃতিক অভ্যাস চর্চা করুন
আসুন আমরা প্রাকৃতিক ফলমূল খাবার খাই, অতিরিক্ত কেমিক্যাল ঔষধ ব্যবহার থেকে ফিরে আসি, সবাই মিলে সুস্থ থাকি।
যুক্তরাষ্ট্রে এক তথ্যে জানা যায় দুই বছরের শিশুদের ৯০ ভাগ ভিডিও গেম দেখে থাকে এবং তার বেশীর ভাগ তাতে আসক্ত এবং টিনএজ বয়সীরা তার চাইতে বেশী ইন্টারনেটে নিমজ্জিত থাকে। বাংলাদেশে সর্বশেষ রিপোর্টে ৯ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন এবং তার বড় একটি অংশ ইন্টারনেটে আসক্ত। শিক্ষার্থীদের অবস্থা দিন দিন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। আজকাল বাবা মা’রাও অনেকে ইন্টারনেট আসক্তিতে নিমজ্জিত হচ্ছেন।
আমাদের ব্যক্তি জীবন, দাম্পত্য জীবন, পারিবারিক জীবন , শিক্ষা জীবন নষ্ট করে দিচ্ছে ইন্টারনেটের অপব্যবহার । আমরা ইন্টারনেট ব্যবহার করবো কিন্তু ইন্টারনেট আমাদের ব্যবহার করবে তথা নিয়ন্ত্রণ করবে এ কিছুতেই হতে পারে না ।
(মো.আলমাসুর রহমান)
যেহেতু পুরুষের দাঁড়িয়ে বা বসে দুইভাবেই প্রস্রাব করার অপশন আছে তাই প্রশ্নটা একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ মানুষের জন্য। শুধু একটা অভ্যাসের কারণে নিজের অজান্তেই কি আপনি কি ব্লাডারে পাথর বা প্রোস্টেট ক্যান্সারের মতো রোগীতে পরিণত হচ্ছেন?
পশ্চিমের মতো আমাদের দেশেও অনেক ইউরিনাল দেখা যায় যা শুধু দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করার জন্য। সারা বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ পুরুষ দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করে। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে এই নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে এবং গুরুত্তপুর্ন জার্নালেও পাবলিশ হয়েছে। এই লিখায় লিংক সহ প্রায় ৪৩ টি মেডিক্যাল জার্নালের একটা সামারী দেয়ার চেষ্টা করব, যারা আরো জানতে চান তাদের জন্য।
তার আগে বলি নেই, আপনি কি মাঝে মাঝে বা প্রায় সময় নিম্নের উপসর্গে ভোগেন যেমন
উপসর্গগুলো যদি বেশীরভাগ মিলে যায় তাহলে সম্ভবত আপনি LUTS (Lower Urinary Tract Symptoms) এ ভুগছেন। ইউরিনারী ব্লাডার (যেখানে প্রস্রাব জমা হয়) , প্রোস্টেট আর ইউরেথ্রা (মুত্রনালী) এই তিনটি অংশ নিয়ে Lower Urinary Tract ঘটিত যার প্রধান কাজ হচ্ছে প্রস্রাবকে ঠিক মতো বডি থেকে বের করে দেয়া। যখন এই তিনটি অংশের কোনটিতে সমস্যা হয় তখন উপরের সমস্যাগুলোতে পড়তে হয়।
দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে, ব্যাক সাইডের ও পায়ুপথের মাসলগুলোকে বেশ জোর দিয়ে হয় বা কন্ট্রাকশন ঘটে ফলে ব্লাডারের গায়ে চাপ পড়ে। এতে একটা নেগেটিভ ইউরোডাইনামিক্স এর তৈরি হয় এবং প্রোস্টেট গ্ল্যান্ড বড় হয়, সব প্রস্রাব বের হয়না, কিছু প্রস্রাব ব্লাডারে রয়ে যায়। বহুদিন এই অভ্যাসের ফলে ব্লাডারে পাথর জমে এমনকি প্রোস্টেট সমস্যা যেমন প্রোস্টেট ক্যান্সার হতে পারে। ৩০ বছর পর্যন্ত দাঁড়িয়ে প্রস্রাবে তেমন কোন প্রভাব পড়ে না তার পরই ধীরে ধীরে LUTS সমস্যা দেখা দেয়। বসে প্রস্রাব করলে এই সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়।
তিনটা মেডিক্যাল প্যারামিটারঃ Maximum urinary flow rate (Qmax), Voiding time (TQ) এবং Post-void residual volume (PVR) এর ওপর ভিত্তি করে দেখা গেছে যে বসে প্রস্রাব করা সাস্থের জন্য ভালো
তবে এই প্রসঙ্গে অনেকে অনেকরকম তর্ক করেন। যেমন আমার আমেরিকান বন্ধু বলেছিলেন ‘ট্রু জেন্টেলম্যানরা দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করে’। ২০১৫ সালে জার্মান কোর্ট পুরুষদের দাঁড়িয়ে প্রস্রাবের অনুমতি দেয়। কিন্তু ইসলামে দাড়িয়ে প্রস্রাব করা নিষেধ করেছে।
এখন আপনি ডিসিশন নেন, দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করবেন না বসে?
–Sharifur Rahman, Pharmacist, 16.9.19
Ref:
https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC4106761/
https://www.healthymale.org.au/mens-h…/urinary-problems-luts
https://www.bbc.com/news/world-europe-30937492
তেল মশলাযুক্ত খাবার এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কারণে মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দিন দিন কমে যাচ্ছে। খাদ্যাভ্যাসের কারণে মানুষের লিভার সমস্যা বাড়ছে। লিভারের সমস্যা থেকে বাঁচতে করণীয় কি? আর লিভারকে সুস্থ রাখা যায় কি করে? এসব প্রশ্নের উত্তরে বলা হচ্ছে, লিভারের সেরা ওষুধ হচ্ছে পাকা তেঁতুল। সম্প্রতি এক মেডিকেল প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করেছে বিশেষজ্ঞরা।
পাকা তেঁতুল লিভারের সেরা ওষুধ। তেঁতুলে থাকা বিশেষ উপাদান, লিভারের ফ্যাট দূর করে। শুধু লিভারের ফ্যাটই নয়, যেকোন লিভারের সমস্যাতেই তেঁতুলের গুরুত্ব অপরিসীম। তেঁতুল শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় টক্সিন দূর করে। আরও বলা হয়েছে, তেঁতুল দেহের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমিয়ে আনে। পিত্তথলির সমস্যাতেও অব্যর্থ দাওয়াই এই তেঁতুল। পাশাপাশি হজম শক্তি বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে তেঁতুল।
এদিকে বিশেষজ্ঞদের আরও দাবি, নিয়মিত পরিমানমতো তেঁতুল খেলে লিভারের বয়স বেড়ে যাবে। অর্থাৎ লিভারের অসুখ নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে রোজ প্রাণভরে তেঁতুল খান। সুস্থ থাকুন।
আপনার লিভারকে সুস্থ ও সবল রাখবে এক টুকরো তেঁতুল।
বিকাশ রিওয়ার্ডস সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর বিকাশ রিওয়ার্ডস ব্যবহারকারী হিসাবে আমি কীভাবে উপকৃত হব? বিকাশ রিওয়ার্ডস ব্যবহারকারী হিসাবে আপনি ক্যাশব্যাক এর মতো দারুণ সব অফার পাবেন এবং আপনি আপনার ব্যবহারযোগ্য পয়েন্ট ব্যবহার করে সেগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন। আমি কীভাবে পয়েন্ট অর্জন করব? আপনি বিভিন্ন বিকাশ সার্ভিস যেমন ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি, পে বিল, পেমেন্ট, ট্রান্সফার মানি, মোবাইল রিচার্জ ইত্যাদি নিয়মিত ব্যবহার করে “বিকাশ পয়েন্ট” […]