-
- বাংলাদেশে রাজনীতিবিদরা ভালো মানুষদের রাজনীতিতে টিকতে দিবে না। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য ছাড়া রাজনীতি অচল! যেনোতেনো নির্বাচন সব সচল করে দিবে।
- আহা! দ্রুত নির্বাচন না হলে তো এরা বিএনপিকে একেবারে উ’ল’ঙ্গ করে ছাড়বে! গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন। ছাত্রদলের মাথাও ঠান্ডা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধি হয়ে যা ইচ্ছা তাই করার লাইসেন্স পেয়ে যাবে।
- জনসমর্থন থাকলে তিন সপ্তাহে স্বৈরশাসন এর অবসান সম্ভব। জনসমর্থন না থাকলে ১৬ বছরেও সম্ভব না!
- ২৪ পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে তরুণ প্রজন্মের পালস বুঝতে হবে। গায়ের জোরে রাজনীতি করার দিন গত হয়েছে। জনগণ চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বৈধতা দিতে চায় না! এসব নির্মূল চায়।
- সংবিধানে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বৈধতা থাকতে হবে। তা না হলে রাজনৈতিক দলগুলো তা মানবে কেন?
- সেই বালুর ট্র্যাক এখন আলোচনায়!
‘যারা একটি বালুর ট্রাক সরাতে পারেনি, তারা করবে দেশ পরিবর্তন’ - কথা ছিলো মিছিলের শেষ ছেলেটিও দলীয় পরিচয় পাবে, এখন দেখি পালিয়ে থাকা এসি রুমের দালাল গুলো দলীয় পরিচয় পাচ্ছে !
= চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বিরুদ্ধে দাঁড়ান এবং প্রতিরোধ গড়ে তোলেন দেখবেন মিছিলের শেষ ছেলেটিও দলীয় পরিচয় পাবে।
= চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বিরুদ্ধে দাঁড়ান, প্রতিরোধ গড়ে তুলেন দেখবেন দলের ত্যাগী নেতাদের কদর বেড়ে গেছে।
= আপনি ত্যাগী কর্মী তাই আপনি সহজে বিশ্বাস করবেন না। লিংক গুলাতে ঘুরে একটু আসুন। গুগল সার্চ করলেও সহজেই পেয়ে যাবেন। - রাজতিনিবিদদের বেশিরভাগই বাটপার। বাটপারদের সাথে ভালো মানুষ কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করবে স্বাভাবিক।
- বিএনপি নিজেই নিজের পায়ে কুড়াল মেরেছে, এখনও মারছে। “সকল ক্ষমতার উৎস জনগণ” বলা দলটি জনগণের আকাঙ্খাকে দুমড়ে মুচড়ে শুধু ক্ষমতায় যেতে চাচ্ছে! উনারা নাকি ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি করেন।
- চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য ছাড়া রাজনীতি অচল! এগুলোর বিরুদ্ধে যারা দাঁড়াবে, তারা জনপ্রিয় রাজনীতিবিদদের পথের কাঁটা।
- নির্বাচন ইস্যুতে উপদেষ্টাদের মন খারাপ হয় আর চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য ইস্যুতে রাজনীতিবিদদের মন খারাপ হয়!
- দৃশ্যমান কোনো সংস্কারই হয় নাই, আর উনারা বলতেছেন ৮০% হয়ে গেছে! এতদিন আ’লীগ জনগণকে মুলা খাওয়াইছে এখন বিএনপি শুরু করছে।
- ‘ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাই না’
- তাদের চোখের সামনে লাশগুলো থাকার কথা ছিল কিন্তু আছে শুধু ক্ষমতা।
- ভারতের প্রেসক্রিপশনে চললে অন্তত আগামী ১৫ বছর ক্ষমতা নিশ্চিত। প্রমাণও আছে। তবে ২৪ পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে তরুণ প্রজন্মের পালস বুঝতে হবে। গায়ের জোরে রাজনীতি করার দিন গত হয়েছে। জনগণ চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বৈধতা দিতে চায় না! এসব নির্মূল চায়।
- এই সবাই লাইনে দাঁড়ান, কেউ ধাক্কা ধাক্কি করবেন না। সবাই ভাগ পাবেন। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্যে সবার অংশগ্রহণ থাকবে। মাথা ঠান্ডা করে দ্রুত নির্বাচনের জন্য আমাদের সাথে থাকুন।
- যারা বলেন রাজনীতির সাথে কুরআনের সম্পর্ক নাই, তাদের সাথে কুরআনের সম্পর্ক কতটুকু? রাজনীতির সাথে ক্ষমতার সম্পর্ক। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্যের সম্পর্ক যা কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক। কোরআন মানলে এইসব করা যাবে না। – আল কোরআন পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান।
- ‘অ’ভ্যুত্থান না হলে বিএনপি নি’র্বাচনের কথা মুখেও আনতে পারতোনা, আনলেও সেটা ২০২৯ সালে।
- বর্তমান সময়ে সাজিয়ে গুছিয়ে মিথ্যা বলা লোকটি সবার কাছে জনপ্রিয়।
- আমরা এই বিএনপিকে চাই না! যে বিএনপি চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্যের জন্য দ্রুত নির্বাচন চায়। দ্রুত নিবাচনের জন্য রাজনৈতিক কূটচাল চালে।
- ট্রাম্প আমাদের হতাশ করেছে! হঠাৎসরকারের পক্ষে ফখরুলের ইউটার্ন!|
- বাংলাদেশের রাজতিনিবিদদের বেশিরভাগই বাটপার প্রকৃতির। ২৪ পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে তরুণ প্রজন্মের পালস বুঝতে হবে। গায়ের জোরে রাজনীতি করার দিন গত হয়েছে। জনগণ চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বৈধতা দিতে চায় না! এসব নির্মূল চায়। বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতিতে মাহফুজ আলম এর মতো সৎ, মেধাবীদের নেতৃত্ব প্রয়োজন।
- রাজনীতিবিদদের মধ্যে কিছু ভালো মানুষও আছে। আগে বিশ্বাস করতাম। এদের দেখে বিশ্বাস উঠে গেছে! রাজতিনিবিদদের বেশিরভাগই বাটপার।
- মিছা কথা। বিএনপি আওয়ামীলীগের দোসর না, বিএনপি আ’লীগের প্রেতাত্মা।
- নির্বাচন মানে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, দখলবাজদের দৌরাত্ম শুরু! নির্বাচন নির্দিষ্ট সময়েই হতে হবে, ২০২৯। জনগন মধ্যবর্তী নির্বাচন চায় না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার।
- আ’লীগের একটা মেশিন ছিল মুক্তিযোদ্ধা বানানোর। বিএনপির মেশিন রেডি হচ্ছে ২৪ এর যোদ্ধা বানানোর। অপেক্ষায় থাকেন।
- সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্বের বৈধতা অর্জন করতে অস্থির হয়ে পড়েছে বিএনপি!
-
- ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার। নির্বাচন মানে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, দখলবাজদের দৌরাত্ম শুরু! রাষ্ট্রক্ষমতায় ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে অন্তত আগামী ১০ বছর দেখতে চাই।
- নির্বাচন মানে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, দখলবাজদের দৌরাত্ম শুরু! বিএনপি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্বের বৈধতা অর্জন করতে অস্থির হয়ে পড়েছে! ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার। সংস্কারের শুরুটা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর হাতেই হতে হবে। ৫ আগস্টের পর থেকে বিএনপি যা খেলা দেখাইতেছে তাতে তাদের দ্বারা জনগণের প্রত্যাশিত সংস্কার সম্ভব না।
- যত দিন যাবে নানান জায়গা থেকে কিন্তু বিএনপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রচুর কমপ্লেইন আসে। আমার কাছে সকাল বিকাল কমপ্লেইন আসছে। বিএনপির নেতাকর্মীদেরকে মাঠ পর্যায় কন্ট্রোল করা যাচ্ছে না। চাঁদাবাজির সঙ্গে যুক্ত, জমি দখলের সঙ্গে যুক্ত, টেন্ডার বাজির সঙ্গে যুক্ত। আমার এলাকায় পদধারী নেতারা, কেউ মাটি ভরাট করে নদীর জমি দখল করে, আরেক উপজেলায় পদধারী নেতারা মামলা বাণিজ্য করে। কেন্দ্রে খবর পাঠানো হয়েছে, ব্যবস্থা নেয়নি। কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হচ্ছে কেন্দ্র থেকে। কেউ কেউ আবার অতি আশীর্বাদপুষ্ট, তাদের কিছুই হচ্ছে না। নেতাকর্মীরাও দ্বিধান্বিত, কেন্দ্র যা বলে তা কি সিরিয়াসলি বলে? আর political পার্টি গুলো তো এই মানে বিগত ত্রিশ চল্লিশ বছর একটা pattern নিয়েছে. Pattern টা কি? ফকিরের ঘরে জন্ম হবে, লেখাপড়া টেনেটুনে ফাইভ পাশ হবে। কিন্তু রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হলে কয়েকশো কোটি টাকার মালিক হবো। এটাতো psychology. এই psychology থেকে মানুষকে আপনি একদিনে বের করবেন কি করে? সো যত দেরি হবে, আপনি যতই উপর দিয়ে উপর দিয়ে ভালো ভালো নাটক করার চেষ্টা করেন না কেন, আসল চেহারা তো বের করতে থাকবে। সো এটা BNP’র জন্য ডেফিনেটলি একটা খারাপ দিকে নিয়ে যাবে। – রুমিন ফারহানা
- লুটপাট চাঁদাবাজি বিএনপি’র মূলনীতি, তাদের জন্য অপেক্ষা করছে করুন পরিণতি ।
- হাসিনা পালানোর পর পরিবহন সেক্টর কোনো কেন্দ্রীয় নেতার লোকজন দখল করে চাঁদাবাজি বাণিজ্য করছে সেটি সবাই জানেন। কেন্দ্রের ওই প্রভাবশালী নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে দুদকের মতো দলের চুনোপুঁটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ায় দলটির চাঁদাবাজি বন্ধের উদ্যোগের সুফল আসছে না। ফলে চাঁদাবাজি কার্যক্রম চলছেই আর নির্বাচনের আগেই বিতর্কিত হয়ে পড়ছে বিএনপি। দ্রুত নির্বাচনই এসবের শান্তিপূর্ণ সমাধান।
- ক্ষমতার কাছে নৈতিকতা মূল্যহীন! জীবন মূল্যহীন! এ জাতি একাত্তরের ইতিহাস বিকৃত করেছে, চব্বিশেরও করবে। যাদের জাতি গঠনে অগ্রণী ভূমিকা রাখার কথা তারা সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, দখলবাজদের পক্ষে দাঁড়িয়েছে!
- চার মাসের মাথায় এস আলমের গাড়ি কান্ডে বহিষ্কৃতরা পূনরায় পদ ফিরে পেয়েছে! চালায়া যান।
- সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে আর একটা ফ্যাসিস্ট জন্ম নিবে। বিচার এবং সংস্কারের পরই নির্বাচন হতে হবে। জনগণের টাকা অপচয় করে দ্রুত নির্বাচন এর আয়োজন না করে ২০২৯ এ নির্বাচন করা যেতে পারে। সংস্কার > স্থানীয় নির্বাচন > গণপরিষদ নির্বাচন > জাতীয় নির্বাচন।
- বিশ্বের একমাত্র ফ্রিল্যান্স রাজনীতিবিদ, যিনি ঘরে বসে একটি বৃহৎ দল পরিচালনা করছেন। নামটা কি? (কারো ওযু লাগলে ওযু করে নিতে পারেন)
- ক্ষমতার চেয়ারে নিজেদের কল্পনা না করে জনতার চেয়ারে বসেন। আপনাদের বাটপারি জনগণ বোঝে।
- ৫ আগস্টের পর দেশের সর্বশ্রেণি বিএনপির হাতে একপ্রকার ক্ষমতা তুলে দিতে প্রস্তুতই ছিল। কারণ তারা ১৭ বছর নির্যাতন সহ্য করেছে। কিন্তু ক্ষমতা না পেতেই দেশের মালিক বনে যাওয়া কিংবা লীগ যেখানে শেষ করেছে সেখান থেকেই তাদের শুরু করা যে ব্যাপারটা, তাতে গণমানুষ ইতোমধ্যে বিএনপি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করেছে।
আমরা আর কোনো নির্বাচিত ফ্যাসিস্ট চাই না।
ছাত্র-জনতা আন্দোলন করেছে, প্রাণ দিয়েছে নতুন এমন একটি রাষ্ট্র কাঠামোর জন্য যেখানে কোনো রাজনৈতিক দল যেন আর ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে না পারে। সংস্কারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে আ’লীগের রেখে যাওয়া ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে!
রাজনৈতিক দল গুলোর প্রতি জনগণের আস্থা নাই! তাদের দ্বারা জনগণের প্রত্যাশিত সংস্কার সম্ভব না। তাই সংস্কারের ভিত্তি ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেই করতে হবে। তাকে সময় দিতে হবে অন্ততঃ ২০২৯ পর্যন্ত।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার। সংস্কারের শুরুটা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর হাতেই হতে হবে। ৫ আগস্টের পর থেকে বিএনপি যা খেলা দেখাইতেছে তাতে তাদের দ্বারা জনগণের প্রত্যাশিত সংস্কার সম্ভব না।
গণঅভ্যুত্থানের মালিক “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন”, কোনো সন্দেহ নাই। তাদের ব্যানারেই সবাই অংশগ্রহণ করেছে। আন্দোলন হয়েছে, ছাত্র-জনতা প্রাণ দিয়েছে।
- আমিও তো এটাই বলি- টেম্পু, বাস স্ট্যান্ড সব আমাদের দখলে। তারপরেও শিবির ইফতারি করার জন্য এত টাকা কই পায়? 😕
- সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্বের বৈধতা অর্জন করতে অস্থির হয়ে পড়েছে বিএনপি! বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কোনো সংস্কার হবে না! ফ্যাসিজম রিইনস্টল হবে।
- ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থা চলমান রাখতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে! ক্ষমতা না পেয়েই বিএনপি ফ্যাসিস্টদের মতো আচরণ করতেছে! ক্ষমতা পাইলে ভাই আপারে ছাড়াইয়া যাইবো। এদের বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। রাজনৌতিক ব্যবসা বন্ধ করতে হবে।
- এই অপদার্থগুলোর কারণে ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট টিকে ছিল আর এখন নিজেরা ফ্যাসিস্ট হওয়ার স্বপ্ন দেখতেছে! এদের বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
- শাসন ব্যবস্থার সংস্কার না করে নির্বাচনের জন্য পাগল অপদার্থ রাজনীতিবিদগণ! এদের বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
- একদল ভারতের গোলামী করে গেছে আরেক দল ভারতের গোলামী করার জন্য রেডি হয় আছে! ড. মুহাম্মদ ইউনূস থাকছেন যতদিন, বাংলাদেশ ভারতের উঠোন হবে না ততদিন। এই দেশটাকে শৃংখলায় আনতে যতদিন সময় লাগে ওনার থাকা উচিত।
- ৯০ পরবর্তী রাজনৈতিক সরকার গুলো নিজের দলের সুবিধার জন্য সংবিধান সংশোধন করেছে, ফলে নির্বাচিত সরকার স্বৈরাচারী হওয়ার সুযোগ পেয়েছে।
- অন্তবর্তী কালীন সরকার প্রয়োজনীয় সকল সংস্কার করবেন নিরপেক্ষ ভাবে এবং তারপরেই নির্বাচন দিয়ে জনপ্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন।
Related Images:

মন্তব্য করুন