সবাই বুঝতেছে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়ে গেছে। তবুও সরকার মানছেনা। অনেকটা এরকম, গর্ভবতী নারীর পেটে টিউমার বলে চালিয়ে দেওয়ার মতো অবস্থা!
প্যানিক ছড়ানোর কিছু নাই। কর্তা মশাই সত্যটা বলুন। মানুষের সহযোগিতা বেশি মিলবে। তারা নিজে থেকে সতর্ক হবে।
কেবল নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দামটা নিয়ন্ত্রণ করুন। দিন আনে দিন খায়, তাদের রুটি রুজির ব্যবস্থা করুন।
চীন কিন্তু একই ভুল করেছিল প্রথমে। জেনে বুঝে করোনাকে গোপন করতে চেয়েছিল। গত ডিসম্বরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক বোঝাতে উহানে বড় ধরণের রাজনৈতিক সমাবেশও করতে দিয়েছে সরকার। যে সব ডাক্তার রোগটির কথা বলে সচেতনতা বাড়াতে চেয়েছে, তাদের শাস্তি দিয়েছে। ফলে যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল, তা আওতার বাইরে চলে গিয়েছিল এবং বিশ্বকেও একটা ভয়ঙ্কর পরিণতির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
স্পেনের আকাশে ঝলমলে রোদ থাকে। তারা ভাবল কিছুই হবে না।
প্রথম দিকে ইতালির ছিল গা-ছাড়া মনোভাব। আমেরিকা, ব্রিটেন ভাবল, এতো দুর থেকে মহামারি হবে না।
কিন্তু করোনা কাউকে ছাড়ছে না। ছেলে-বুড়ো, ঠাণ্ডা-গরম, কাছে-দুরে, ধনী-গবীর কাউকে না।
জনগণকে বলুন, আমরা সমস্যার মধ্যে। বাইরে থু থু ফেলবেন না। নিজেরা পরিস্কার থাকবেন। বাইরে প্রয়োজন ছাড়া কেউ বেরুবেন না। বয়স্কদেন বাড়িতে আলাদা রাখুন ইত্যাদি।
ভয়াবহতার কথা নির্দ্বিধায় বলুন। মানুষ বুঝবে, মানবে।
আপনাদের প্রস্তুতির কথাও বলুন। ডাক্তারদের আশ্বস্ত করুন নিরাপত্তার বিষয়ে।
Related Images:

মন্তব্য করুন