১. সাহরী খেতে ভোর রাতে উঠা সুন্নাহ, অল্প হলেও খাওয়া অন্তত একটি খেজুর হলেও।
২. সাহরী খাওয়ার অন্তত আধা ঘন্টা আগে উঠে হলেও ৩০ দিনই ২,২ রাকা’আত করে করে ধীরে স্থিরে তাহাজ্জুদ পড়া। বাসার সবাইকে উৎসাহিত করা।
৩. আযান ও সালাতের আগে ৫০ আয়াত তিলাওয়াত করা যায় এমন সময় আনুমানিক ১০ মিনিট হাতে রেখে সাহরী শেষ করে নির্জনে দোয়া করা।
৪. আযানের পর ফজরের সুন্নাত পাঠ করে বিছানায় হালকা একটু শুয়ে না ঘুমিয়ে ফরজ নামায পড়া, সূর্যোদয় পর্যন্ত বসে সেখানেই সকাল সন্ধ্যার দোয়া গুলো পড়া
৫. ফজরের সালাত পড়ে স্বস্থানে বসেই যিকির করে সূর্যোদয়ের পর সালাতুল এশরাক পড়া।
৬. ঘুমিয়ে উঠে কুরআনুল কারীম পাঠ করা। অর্থ বুঝে পাঠ করা। অন্তত এক পৃষ্ঠা হলেও তাফসীর পড়া।
৭. ইসলামিক বই পড়া
৮. যোহরের আগে সূর্য পশ্চিমে হেলে পড়ার আগে আগে ২ রাকায়াত নফল নামায পড়া।
৯. সকল ফরজ নামাযের পর সুন্নাহ অনুযায়ী দোয়া যিকির গুলো পড়া
১০. বাসা বাড়িতে মা বোন স্ত্রীদের কাজে হেল্প করা
১১. সন্তানদের, পরিবার সদস্যদের নিয়ে হাদীস পাঠ করা, ইসলামিক কাহিনী বলা।
১২. বিশ্রাম নিয়ে আসরের পর আসর থেকে মাগরীব পর্যন্ত সকাল সন্ধ্যার বই থেকে যিকির গুলো পাঠ করা। তাসবীহ পাঠ করা।
১৩. ইফতারের সময় হওয়া মাত্রই ইফতার করে ফেলা। অস্বাস্থ্যকর,ভাজা পোড়া না খাওয়া। খেজুর দিয়ে ইফতার করা সুন্নাহ। ইফতারের পরের দোয়া পাঠ করা।
১৪.মাগরিব থেকে এশা পর্যন্ত না শুয়ে ইবাদাত বন্দেগী,কোরআন তিলাওয়াত করে সময় পার করা।
১৫. এশার সালাতের পর ধীরস্থির ভাবে তারাবীহ পড়া, পারলে রাতের খাওয়া এশার আগেই খেয়ে নেয়া
১৬. এশার পরেই বাড়তি কথা বার্তা না বলে শুয়ে যাওয়া তবে স্বামী স্ত্রী পারষ্পরিক কথা বলা যায়।
১৭. নিয়ম মেনে কোরআন তিলাওয়াত করা, প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ করে রামাদানে খতম দেয়া যায়।
১৮. টিভি প্রোগ্রাম দেখে সময় নষ্ট না করা
১৯. অনেক অনেক তাওবা ইসেতেগফার করা,গুনাহ ক্ষমা করিয়ে নেয়া।
২০. মহিলা পুরুষেরা কাজের ফাঁকে যিকির,তাওবা করতে পারবেন। এতে অযুর প্রয়োজন পড়েনা।
Related Images:
